অনুষ্ঠানে খাদ্যমন্ত্রী আরও বলেন, রাজ্য সরকার কৃষির বিকাশ ও কৃষকের কল্যাণে বিভিন্ন কর্মসূচি নিয়েছে। আগে আমাদের রাজ্যে কৃষকদের কাছ থেকে সহায়কমূল্যে ধান ক্রয় করা হতো না। ২০১৮ সালে বর্তমান সরকার রাজ্যে ক্ষমতায় আসার পর কৃষকদের কাছ থেকে বছরে দু'বার ন্যূনতম সহায়কমূল্যে ধান ক্রয় করা হচ্ছে। কৃষকদের আত্মনির্ভরে করে তুলতে সরকারের এই সিদ্ধান্ত এক যুগান্তকারী পদক্ষেপ। সরকারের এই কর্মসূচিতে কৃষকরাও উৎসাহিত হচ্ছেন।
অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন জিরানীয়া পঞ্চায়েত সমিতির ভাইস চেয়ারম্যান প্রীতম দেবনাথ এবং কৃষি ও কৃষক কল্যাণ দপ্তরের অধিকর্তা শরদিন্দু দাস। ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন জিরানীয়া নগর পঞ্চায়েতের চেয়ারপার্সন রতন কুমার দাস। স্বাগত বক্তব্য রাখেন জিরানীয়া মহকুমার মহকুমা শাসক শান্তিরঞ্জন চাকমা। উপস্থিত ছিলেন জিরানীয়া পঞ্চায়েত সমিতির চেয়ারম্যান মঞ্জু দাস, রাণীরবাজার পুরপরিষদের ভাইস চেয়ারপার্সন প্রবীর কুমার দাস, খাদ্য, জনসংভরণ ও ক্রেতাস্বার্থ বিষয়ক দপ্তরের ভারপ্রাপ্ত অধিকর্তা অনিমেষ দেববর্মা প্রমুখ।
উল্লেখ্য, এই ধান ক্রয় কেন্দ্রে আগামী ২৯ জুন পর্যন্ত ৫ দিনে ৫১৮.৩৩ মেট্রিকটন ধান ক্রয় করার লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে। খাদ্য, জনসংভরণ ও ক্রেতাস্বার্থ বিষয়ক দপ্তর এবং কৃষি ও কৃষক কল্যাণ দপ্তরের উদ্যোগে কৃষকদের কাছ থেকে প্রতি কুইন্টাল ধান ২, ১৮৩ টাকা দরে ক্রয় করা হচ্ছে।
0 মন্তব্যসমূহ