মন্ত্রী আরো বলেন, এই মেলার ঐতিহ্য অনেক পুরোনো। মেলা উপলক্ষ্যে অগণিত পুণ্যার্থীর সমাগম হয় এখানে। এক আধ্যাত্মিক পরিবেশের সৃষ্টি হয় মেলাকে কেন্দ্র করে। খাওরাবিলে চৌদ্দ দেবতা মন্দিরকে কেন্দ্র করে পর্যটন শিল্পের বিকাশের বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে। রাজ্য সরকার এই মেলা আয়োজনে সব রকম সহযোগিতা করে। এই অঞ্চলের সার্বিক বিকাশেও সরকার অগ্রাধিকার দিয়েছে। আগামীদিনে এই অঞ্চলে উন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে তোলা, পরিকাঠামো উন্নয়নের মধ্য দিয়ে মন্দির সংলগ্ন এলাকায় ভক্তদের জন্য বিভিন্ন সুবিধা নিশ্চিত করা হবে বলেও অভিমত ব্যক্ত করেন মন্ত্রী।
অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ঊনকোটি জিলা পরিষদের সভাধিপতি অমলেন্দু দাস, কৈলাসহর পুরপরিষদের চেয়ারপার্সন চপলা দেব রায়, প্রাক্তন সাংসদ রেবতী ত্রিপুরা, ঊনকোটি জিলা পরিষদের সদস্য বিমল দেব, চন্ডিপুর পঞ্চায়েত সমিতির চেয়ারম্যান শম্পা দাস পাল, গৌরনগর পঞ্চায়েত সমিতির ভাইস চেয়ারম্যান মহম্মদ বদরুজ্জামান, কৈলাসহর মহকুমার মহকুমা শাসক প্রদীপ সরকার প্রমুখ। খাওরাবিলে চৌদ্দ দেবতা মেলা উপলক্ষ্যে তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের উদ্যোগে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। প্রতি বছরের ন্যায় এ বছরও প্রচুর সংখ্যক লোকসমাগম হয়েছিল মেলায়।
0 মন্তব্যসমূহ